পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সরষে ইলিশ

ছবি
উপকরণঃইলিশ মাছ ১টি (৫০০) গ্রাম, পিয়াজ বাটা -১/২কাপ, পিয়াজ কুচি -২টি (মাঝারি সাইজ) রসুন বড় -২কোয়া  গোটা সরষে  -২ চা চামচ মরিচ গুড়া -২ চা চামচ হলুদ গুড়া -১ চা চামচ জিরা গুড়া -২ চা চামচ কাঁঁচা মরিচ-৪টি সরষের তেল -৩টেবিল  চামচ লবন স্বাদমত ধনেপাতা কুচি পানি-১কাপ প্রথমে গোটা সরষে  ১ টা কাঁচামরিচ দিয়ে বেটে নিতে হবে।২কোয়া রসুনও বেটে নিতে হবে। এবার একটি পাত্রে তেল গরম দিয়ে তাতে পিয়াজ কুচি  দিয়ে একটু নেড়েচেড়ে পিয়াজ বাটা ,রসুন বাটা   আর লবন দিয়ে ভালভাবে কষাতে হবে। এবার এতে একে একে হলুদ মরিচ আর জিরা দিয়ে ভালভাবে কষাতে হবে।এবার এতে সরষে বাটা দিয়ে একটু পানি দিয়ে ঢেকে দিতে হবে।মসলা কষানো হলে এতে মাছ দিয়ে নেড়েচেড়ে দিয়ে ১ কাপ পানি দিতে হবে ।এর পর ঢেকে দিয়ে রান্না করতে হবে ।সবশেষে ঝোল আর মশলা মাখা মাখা হলে ধনেপাতা আর কাঁচামরিচ ফালি দিয়ে নানিয়ে নিতে হবে          

হোমমেড ক্রিস্পি ফ্রেঞ্চফ্রাই

ছবি
এই পদ্ধতিতে ফ্রেঞ্জফ্রাই অনেক ক্রিস্পি হয় আর দীর্ঘক্ষন মচমচে থাকে ।রেসিপি ভাল লাগলে অবশ্যই শেয়ার লাইক আর ফলো করবেন। উপকরণঃঃঃআলু মাঝারি আকারের  ৪টি।  চালের গুড়া -১/২কাপ ময়দা-১ কাপ লবন -স্বাদমত বেকিং পাউডার-১ চিমটি মরিচগুড়া -১/২ চা চামচ (যারা ঝাল খেতে চান) আলু গুলি প্রথমে ফ্রেঞ্চফ্রাই  এর সেপে কেটে ধুয়ে নিন।চুলায় পানি গরম দিন।পানি ফুটে উঠলে চুলা বন্ধ করে দিন। এবার আলু দিয়ে সামান্য লবন দিয়ে দিন।৫মিনিট গরম পানিতে আলু গুলি ভিজিয়ে রাখুন   । এবার আলু গরম পানি থেকে তুলে ঠাণ্ডাপানি দিয়ে  ভালভাবে ধুয়ে নিন। পানি ঝড়িয়ে নিন। এবার ময়দা ,চালের গুড়া  বেকিং পাউডার আর অল্প লবন সব একসাথে ভালভাবে মিশিয়ে নিন।আলুতে স্বাদমত লবন আর মরিচ গুড়া মিশিয়ে নিন।    এখন আলুগুলি চালের মিশ্রণে মিশিয়ে নিন।এক্ষেত্রে হাত না দিয়ে চামচ বা বড় প্লেটে আলু আর চালের মিশ্রণ ভালভাবে গড়িয়ে নিন। চালের গুড়ার মিশ্রণ থেকে আলু তুলে ১০ মিনিট রেখে দিন।এবার গরম তেলে বাদামীকরে ভেজে তুলুন।আর সসের সাথে গরম গরমপরিবেশন করুন।              

নারিকেলের পাটিসাপটা পিঠা

ছবি

#রান্নাঘরের ছোট ছোট টিপস

ছবি
১।অনেক সময় ডিম সিদ্ধ করলে ডিমের খোসা ঠিকভাবে উঠেনা। এক্ষেত্রে ডিম সিদ্ধ করার সময় লেবুর খোসা বা লবন দিয়ে দিন খোসা উঠতে সমস্যা হবেনা। ২।নুডুলস সিদ্ধ করার সময় কয়েকফোটা তেল দিয়ে দিন।নুডুলস ঝরঝরা হবে। ৩।ফ্রিজে মাছ বেশিদিন থাকলে তা খেতে গেলে মোটেও ভাল লাগেনা।এক্ষেত্রে মাছ ফ্রিজ থেকে বের করে বরফ ছাড়িয়ে নিন।এরপর কাঁচা দুধে ৩০-৪০মিনিট ভিজিয়ে রেখে ধুয়ে রান্না করুন।মাছটা খেতে ফ্রেশ লাগবে।মোটেও গন্ধ লাগবেনা। ৪।রান্নার পাত্র পুড়ে গেলে এক চামচ লবন আর পানি দিয়ে বেশ কতক্ষন পানি ফুটাতে থাকুন। এর পর চুলা বন্ধ করে দিন।ঠান্ডা হলে ধুয়ে ফেলুন।পোড়া দাগ উঠে যাবে। ## Picture -collected (for attention)

#খেজুর কেন খাবেন

ছবি
খেজুর সাধারণত শুষ্ক অঞ্চলের ফল।খেজুর পুষ্টিগুনে ভরপুর। শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে এটি কার্যকরী ভুমিকা পালন করে।এটি শরীর ও স্বাস্থ্য খুবই ভাল রাখে। তাই সুস্থ থাকতে হলে প্রতিদিন ৩-৪টা খেজুর খাওয়া স্বাস্থের জন্য খুব উপকারি। প্রতিদিন একটি খেজুর হার্টের জন্য যেমনি ভাল তেমনি শরীরে দ্রুত এনার্জি পেতে খেজুর এর কোন জুড়ি নেই। # # গর্ভবতী  মায়েদের জন্য খেজুর খুব বেশি প্রয়োজন।খেজুর আয়রন সমৃদ্ধ হওয়ায় মায়েদের রক্তশূন্যতার ঝুঁকিতে পড়তে হয়না। সকালে একটি খেজুর খাওয়া খুবই জরুরি। আমাদের শরীর  যখন খুব বেশি ক্লান্ত হয়ে পড়ে তখন যদি ২-১টা খেজুর খেয়ে নিই তাহলে খুব তাড়াতাড়ি ক্লান্তি কেটে যাবে। খেজুর ফাইবার সমৃদ্ধ একটি খাবার। যার কারনে ওজন বাড়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই। খেজুরে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন A থাকায় চোখের জন্যও খুব ভাল। খেজুর ত্বকে পুষ্টি সাধন করে। যারা কোষ্ঠকাঠিন্য নিয়ে সমস্যায় আছেন তারা নিয়মিত খেজুর খান। কারন কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খেজুরের জুড়ি নেই। খেজুরে আয়রন থাকায় রক্তস্বল্পতাও দূর করে। খেজুর বিভিন্ন ক্যান্সার এর বিরুদ্ধেও লড়াই করে। (নিয়মিত পোষ্ট পেতে অবশ্

#লাল চালের উপকারিতা #

ছবি
আমরা সাধারণত চাল কেনার ব্যাপারে খুব খুঁতখুঁতে।দোকানদারকে বলি একদম ধবধবে সাদা চালটাই দিতে।কিন্তু আপনি জানেন কী সাদা চালে আছে অধিক ক্যালোরি আর কার্বোহাইড্রেট। আর অন্যদিকে লাল চালে আছে ভিটামিন, খনিজ পুষ্টি ও খাদ্য আঁশ।লাল চালের খোসা ফেলে দেওয়ার পরেও লাল চালের গায়ে থাকে একটি আবরণ।আর এই আবরণ লাল চালের পুষ্টি উপাদান ঠিক রাখে।আর অন্য দিকে সাদা চালকে সরু এবং মসৃন করার জন্য  পেরোতে হয় নানা ধাপ।যা চালের নিজস্বতা অর্থাৎ পুষ্টি গুন পুরাপুরি হারিয়ে ফেলে। লাল চালের ফাইটিক এসিড, ফাইবার এবং এসেন্সিয়াল পলিফেনলস সহ বিভিন্ন উপাদান গুলি আমাদের শরীরে চিনির মাত্রা কমিয়ে দেয়। লাল চাল লো গ্লিসেমিক খাদ্য।লো গ্লিসেমিক ফুড হলো এমন খাবার যা থেকে খুব কম হারে সুগার নিঃসরিত হয়।যা আপনাকে ডায়াবেটিস ও বিভিন্ন রোগ হতে দূরে রাখবে।আর সাদা চাল হলো হাই গ্লিসেমিক ফুড। যা দ্রুত চর্বি জমায়। লাল চাল ম্যাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ। তাই হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে লাল চাল খাওয়ার অভ্যাস করুন। লাল চালে বিদ্যমান সেলেনিয়াম উপাদানটি আপনার হার্ট ভাল রাখবে। সেলেনিয়াম উপাদানটি রক্ত নালিতে কোন ব্লক তৈরি করতে

#রান্নাঘর এর ছোট ছোট টিপস

ছবি
১.আমরা যারা খুব বেশি কর্মব্যস্ত হয়ে থাকি তারা অনেক সময় কাজের ব্যস্ততায় ক্ষুধা লাগলেও খেতে ভুলে যাই।ফলস্বরুপ ডিনার বা লাঞ্চে একবারে ভুঁড়িভোজ করে ফেলি যা কখনো উচিত না। যারা অফিস বা বাইরে থাকেন তারা ব্যগে কিছু বাদাম রাখতে পারেন। যেমন চিনাবাদাম, কাঠবাদাম, কাজু বাদাম ইত্যাদি। বাদাম খুব তাড়াতাড়ি ক্ষুধা নিবারণ করে।এছাড়া শক্তিও যোগায়। যারা বাসায় থাকেন তারা বাদাম রাখতে পারেন।যখন কাজে ব্যস্ত থাকবেন তখন একমুঠ বাদাম খেয়ে নিতে পারেন।বাদাম আপনাকে শক্তি যোগাবে। আপনি খুব তাড়াতাড়ি দূর্বল হবেননা। ২. বর্ষাকালে সুজিতে পোকা ধরে। তাই সুজিগুলি টেলে রাখলে সুজিতে আর পোকা ধরবেনা। ৩.মাছ কাটলে হাত থেকে মাছের আঁশটে গন্ধ যায়না এর থেকে বাঁচার উপায় হলো হাত লেবু দিয়ে ধুয়ে ফেলা। তাছাড়া মাছটাকেও লেবু আর লবন দিয়ে পরিষ্কার করলে মাছে আর কোনো গন্ধ থাকবে না।আর মাছ হবে ধবধবে পরিষ্কার। ৪.গলায় মাছের কাটা আটকালে একটা লেবুতে সামান্য লবন দিয়ে চুষে খেতে থাকুন।কাটা নেমে যাবে।

টকদইয়ের উপকারিতা

ছবি
টকদইয়ে আছে প্রচুর পরিমানে ল্যাটিক এসিড। ল্যাটিক এসিড বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে বাঁচিয়ে রাখে।টকদইয়ে যে ব্যাকটেরিয়া বিদ্যমান তা শরীর এর ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলে উপকারি ব্যাকটেরিয়া বাড়িয়ে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। এতে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সম্পৃক্ত থাকায় দাঁত ও হাড় মজবুত করে।বিশেষজ্ঞদের মতে, "যারা নিয়মিত টকদই খান তাদের আয়ু বাড়ে, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং ক্যান্সার এর ঝুঁকি কমায়। টকদই ওজন কমাতেও সহায়ক। টকদই শরীর এর ক্ষতিকর টক্সিন বের করে দেয়।যার কারনে রক্ত এবং পেট পরিষ্কার রাখে।ফল সরূপ অকাল বার্ধক্য রোধ হয়। টক দই চুল এবং ত্বকের জন্যও উপকারি। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বক এবং চুল সুন্দর হয়। PICTURE :collected